




মুদ্রা পরিবর্তনের নতুন নিয়ম সরকার তৈরি করেছে এবং সরকার তার নিয়ম অনুযায়ী মুদ্রা পরিবর্তন করে চলেছে। কিন্তু যখন সরকার মুদ্রা পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেয় তার কিছু সময় আগে এই বিষয় সর্ম্পকে দেশবাসীর কাছে তথ্য সরবরাহ করা হয়। তিনি বাজারে নতুন নোট আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তারপর সেই সময় জনসাধারণকে টিভির মাধ্যমে জানানো হয়েছিল যে 2016 সালে পাঁচশো এবং হাজার এর নোট নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং নতুন নোট তৈরি করা হয়েছে।





এসবের পিছনে আমাদের সরকার এর একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল যে কালোবাজারি বন্ধ করা যাবে ও জালি টাকার ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। সেই সময় লোকেরাও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের কাছে থাকা পাঁচশো এবং হাজার এর নোটগুলো বিনিময় করে নিয়েছিল। কিন্তু কিছু লোক আছে যারা নোট সংরক্ষণ করতে পছন্দ করে এবং তারা তাদের সাথে পুরনো নোটের কয়েন জমা করতে আগ্রহী এবং সেগুলো জমা রাখতে চায়।





তাই এখন একটি সুখবর আছে যারা এধরনের নোট জমা করতে আগ্রহী এবং যাদের এক বা দুই টাকার নোট আছে সেগুলো বিক্রি করে তারা ধনী হতে পারেন এবং প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আসুন আপনাদের বলি আপনারা কিভাবে এই টাকাগুলি বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যদি আপনার কাছে পুরনো কয়েন এবং নোট থাকে তাহলে আপনি অনলাইনে বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বিশেষ করে হাজারের পুরনো নোট,দুই টাকা,পাঁচ টাকার পুরনো নোট এগুলি এগুলো বিক্রি করে আপনি উপার্জন করতে পারেন।





আসুন আমরা আপনাকে পাঁচ টাকা এবং দশ টাকার এমন মুদ্রাগুলির সম্বন্ধে বলি যার ওপর মা বৈষ্ণব দেবীর ছবি আছে। গণমাধ্যমে বলা হয়েছে মানুষ এই কয়েন কেনার জন্য লাখ লাখ টাকা দিতে প্রস্তুত। এক টাকার পুরনো নোটের 1957 সালের গভর্নরের স্বাক্ষর আছে সেই নোট কয়েক হাজার টাকায় বিক্রি হতে পারে। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর সিভি দেশমুখ স্বাক্ষরিত 1943 সালের দশ টাকার নোটের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। 1862 সালের রানী ভিক্টোরিয়ার মুদ্রার জন্য মানুষ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিতে প্রস্তুত। পুরনো নোট এবং এই কয়েনগুলির চাহিদার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে বিক্রি করা যেতে পারে যেখানে পুরাতন পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয় হয়।




