




আজকাল মানুষের মধ্যে প্রেম মানে কেবল শারীরিক সম্পর্ক। প্রতিদিন মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধ’র্ষ’ন এর মতন ঘটনা শোনা যায়। এই সত্ত্বেও এখনো অনেক যুবতী, মহিলাদের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে যার কারণে মেয়েরা এই ধরনের প্রতারণার শিকার হয়ে উঠছে। উত্তর প্রদেশ থেকে একই রকম আরেকটি ধ’র্ষি’তার কাহিনী সামনে এসেছে।





জি নিউজের খবর অনুযায়ী এক যুবক বিয়ের অজুহাতে একটি মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে এবং তার পরে যখন সে গর্ভবতী হয়ে যায় তখন সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে এবং পালিয়ে যায়। ভুক্তভোগী হাসপাতালে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন এবং পুলিশ অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে একটি মা’ম’লা দায়ের করেছে এবং ভিক্টিমের মেয়েটির নাম দিয়েছে ”শক্তি”। মেয়েটি সাধারণ কৃষক পরিবার থেকে এসেছে।





ভিক্টিমের বাবা জানান তার মেয়ে পাশের গ্রামে নবম শ্রেণীতে পড়াশোনা করত এবং সেই কারণেই সে স্কুলে যেত। এই সময়ে একই গ্রামের এক যুবক সেই মেয়েটিকে প্রেমের ফাঁদে আটকে দেয় এবং প্রেমের জালে ধরা পরা মেয়েটির দুর্ভাগ্যবশত গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এদিকে সেই যুবক তাকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কিন্তু যখন মেয়েটির 4 মাসের গর্ভবতী হয় তখন সেই যুবকটি তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে।





ভুক্তভোগী মেয়ের পরিবারের সদস্যরা সঙ্গে সঙ্গেই যুবকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন এবং পুলিশ ধ’র্ষ’ণ ও প্র’তা’র’ণা’র অ’ভি’যো’গে ওই যুবকের বিরুদ্ধে মা’ম’লা করেন। একইসঙ্গে হাসপাতালে যে মেয়েটির জন্ম দিয়েছে সে মেয়েটির নাম ”শক্তি” রেখেছে পুলিশ। স্থানীয় মহিলা থানার ইনচার্জ সঙ্গম ভাদৌড়িয়া হাসপাতালে গিয়ে সেই শিশু কন্যার অবস্থা জানতে গিয়েছিলেন। এর সাথে মেয়েটির জন্য কাপড় এবং কিছু খাবার নিয়ে গেছিলেন। ভিক্টিম ও তার সন্তানকে বর্তমান পুলিশ প্রশাসন দেখাশোনা করছে।।




