




বিশ্ব অদ্ভুত দু,র্ঘ,ট,না এবং ঘটনায় পরিপূর্ণ। তবে আমরা আপনাকে আর যে গল্পটি বলতে যাচ্ছি তা জেনে আপনি অনুভব করবেন যে বিষয়ে এখনো ভালো মানুষ বেঁচে রয়েছে। এই গল্পটি একটি রিকশাচালক এবং একটি মেয়েকে নিয়ে যাদের ভাগ্যক্রমে একে অপরের সাথে দেখা হয় এবং তাদের মধ্যে এমন সম্পর্ক তৈরি হয় যে তারা বিশ্বের জন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছে।





বাবুল শেখ নামে এক রিকশাচালক প্রায় আট বছর আগে একটি মেয়ের জীবন বাঁচিয়ে ছিলেন। সেই মেয়েটি ট্রেনের সামনে ঝাঁপিয়ে পড়ে আ-ত্ম-হ-ত্যা চেষ্টা করছিল। বাবুল শেখ তাকে বাঁ_চানোর পরে মেয়েটি তার ওপর খুব রে’গে যায় এবং তাকে বলে যে জীবনে তোমার সাথে দেখা যাতে না হয় আমার। যাইহোক বছর কাটতে থাকে এই সম্পর্কে সবাই সব ভুলে যায় কিন্তু আট বছর পরে যখন বাবুল অসুস্থতার জন্য হা’সপাতালের বিছানায় শু’য়ে ছিল তখনই মেয়েটি হঠাৎ তার জীবনে ফিরে আসে এবং তাদের গল্পটি বিশ্বের সামনে আসে।





এই সত্য গল্পটি একটি ফেসবুক ব্যবহার কারি শেয়ার করেছেন। লক্ষণীয় বিষয় হল একজন ব্যক্তি বাবুল শেখ কে ভাড়া করেছিল যাতে সে তার মেয়েকে কলেজে পৌঁছে দিয়ে আসে। একদিন যখন সে মেয়েটিকে নিয়ে যাচ্ছিল হঠাৎ সেই মেয়েটি রিক্সা থেকে নেমে কিছুটা দূরে যাওয়ার পর কাঁ’দতে শুরু করে এবং কিছুক্ষণ বাদে আ-ত্ম-হ-ত্যা করতে রেলওয়ে ট্রাক এর দিকে দৌড়ে যায় যেটি রিস্কা চালক দেখেছিল।





মেয়েটিকে এভাবে আ-ত্ম-হ-ত্যা করতে দেখে বাবলু তার পেছনে দৌড়ে যায়। এবং অবশেষে মেয়েটিকে আ,ত্ম,হ,ত্যা থেকে বাঁ’চাতে সক্ষম হয়। এই ঘটনার আট বছর পরে একদিন বাবলু দু,র্ঘ,ট,না,র মুখোমুখি হয় এবং তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যখন তার চেতনা ফেরে তিনি অবাক হয়ে গেলেন কারন সেই মেয়েটি তার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল।





তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে মেয়েটি একটি ডাক্তার হয়ে যায় এবং সেখানেই বাবলুর চিকিৎসা হচ্ছিল। মেয়েটি তাকে কৃতজ্ঞতা জানায় তাকে সেদিন বাঁ’চানোর জন্য কারণ সেদিন যদি সে তাকে না বাঁ,চাতে তাহলে হয়তো সে আজকে এত বড় জায়গায় আসতে পারতো না। বাবলু তখন পুরনো দিনের কথা মনে করে খুব খুশি হলো।।




